আপনার এনআইডি কার্ডের কোন তথ্য বা সার্ভার কপি পেতে হলে বা এনআইডি কার্ডের অনলাইন কপি অনেক সময় প্রয়োজন হতে পারে। তাই আজকে আমরা দেখাবো কিভাবে আপনারা (অনলাইন থেকে এনআইডি কার্ডের সার্ভার কপি বা অনলাইন কপি পেতে পারেন- How to download nid server copy from online)

আপনি উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে এনআইডি নম্বর ও জন্ম তারিখ প্রদান করে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের অনলাইন কপি বা সার্ভার কপি প্রয়োজন অনুসারে সংগ্রহ করতে পারেন। এক্ষেত্রে অবশ্যই ১১৫ টাকা সরকারি ফি দিতে হবে।

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন কর্তৃক প্রদত্ত সার্ভার https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/ website থেকে আপনার এনআইডি নাম্বার বা এনআইডি করার সময় যে Token নাম্বার প্রদান করেছে সে নাম্বার ও জন্ম তারিখ দিয়ে step by step ফলো করে এবং আপনার ফেস ভেরিফিকেশনের মাধ্যমে কোন চার্জ ছাড়াই আপনার আইডি কার্ডটি সংগ্রহ করতে বা ডাউনলোড করতে পারেন।

কিভাবে NID সার্ভার কপি অনলাইন থেকে ডাউনলোড করবেন তা জেনে নেওয়া যাকঃ

প্রথমেই https://e-amarseba.com/register ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করে করবেন। উক্ত ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করে লগ ইন করার অপশনে যেতে হবে যদি আপনার এই ওয়েবসাইটটিতে কোন একাউন্ট খোলা থাকে তাহলে লগইন করলেই হবে আর যদি খোলা না থাকে তাহলে আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করুন বাটনে ক্লিক করতে হবে।

এইখানে আপনার ইংলিশ নেম, ফোন নাম্বার, ইউজারনেম, পাসওয়ার্ড এবং কনফার্ম পাসওয়ার্ড, বিভাগ, উপজেলা, জেলা এবং গ্রামের নাম ঠিকানা দিয়ে সফলভাবে রেজিস্ট্রেশন করুন।

রেজিস্ট্রেশন করার সাথে সাথে একটি ড্যাশবোর্ড দেখতে পাবেন।
এখান থেকে প্রোফাইল লেখা বাটনটিতে ক্লিক করে প্রোফাইলে আপডেট করুন এবং সেখানে আপনার এনআইডি নাম্বার এবং জন্ম তারিখ সঠিকভাবে দিয়ে দিন। সঠিক এনইডি নাম্বার ও জন্ম তারিখ লিখে দিলে আপনার কাছে পেমেন্টের একটি বিকাশ বা নগদ বা অন্যান্য সিস্টেম শো করবে যার মাধ্যমে আপনি পেমেন্ট করে দিবেন।

পেমেন্ট করার পর কিছুক্ষণ ওয়েট করবেন তারপর আপনার প্রোফাইলটি শো করবে এখানে আপনার নাম ইংলিশ, বাংলা, old Nid Number বর্তমান ঠিকানা, স্থায়ী ঠিকানা, জন্ম তারিখ, পিতার নাম, মাতার নাম, স্বামী বা স্ত্রী এবং লিঙ্গ পেশা সবকিছু দেখে নিতে পারেন বা ডাউনলোড করার জন্য স্ক্রিনশট দিয়ে নিতে পারেন। এটি আপনার এনইডি সার্ভার কপি হিসেবে সব কাজে অফিসে আদালতে ব্যবহার করতে পারেন।

কিভাবে NID সার্ভার কপি অনলাইন থেকে ডাউনলোড করবেন ছবি সহ দেখানো হলঃ

প্রথমেই আমরা https://e-amarseba.com/register ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করবেন। যদি আপনার ওয়েবসাইটটিতে কোন একাউন্ট খোলা না থাকে তাহলে আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করুন বাটনে ক্লিক করতে হবে। এখানে আপনার ইংলিশ নাম, ফোন নাম্বার, ইউজারনেম পাসওয়ার্ড এবং কনফার্ম পাসওয়ার্ড, বিভাগ উপজেলা জেলা এবং গ্রামের নাম ঠিকানা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করুন বাটনে চাপুন।

Step: 1: Register Account:

Step: 2: OTP code input:

রেজিস্ট্রেশন বাটনে ক্লিক করার সাথে সাথে আপনার কাছে কাঙ্কিত মোবাইল নম্বরটিতে 6 সংখ্যার একটি ওটিপি কোড চলে আসবে। ছবিতে লক্ষ করুন।

Step: 3: Final:

সাবমিট বাটনে ক্লিক করার সাথে সাথে আপনাকে নতুন একটি প্রোফাইল চলে আসবে। প্রোফাইল লেখা বাটনটিতে ক্লিক করুন। প্রোফাইল আপডেট লেখাটিতে ক্লিক করে এনআইডি লিখার একটি বক্স আসবে সেখানে আপনার এনআইডি নাম্বার এবং জন্ম তারিখ সঠিকভাবে দিয়ে দিন এবং সাবমিট বাটনে চাপুন।

সাথে সাথে পেমেন্টের একটি বিকাশ বা নগদ বা অন্যান্য সিস্টেম শো করবে যার মাধ্যমে আপনি পেমেন্ট করে দিবেন। মাধ্যমটি ছবিতে দেখানো হল

পেমেন্ট করার পর কিছুক্ষণ ওয়েট করবেন তারপর আপনার প্রোফাইলটি শো করবে। এখানে আপনার নাম ইংলিশ বাংলা ওল্ড এন আইডি কার্ড নাম্বার বর্তমান ঠিকানা স্থায়ী ঠিকানা জন্ম তারিখ পিতার নাম মাতার নাম স্বামী স্ত্রী এবং লিঙ্গ পেশা সবকিছু দেখতে পাবেন। এটি আপনি চাইলে প্রিন্ট বা ডাউনলোড বা স্ক্রিনশট দিয়ে নিতে পারেন। এটি আপনার এনইডি সার্ভার কপি হিসেবে সব কাজে অফিসে আদালতে ব্যবহার করতে পারেন।

কোন কোন কাজে আপনার এনআইডি সার্ভার কপি প্রয়োজন হতে পারে ঃ

১। আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র টি চুরি হয়ে গেলে বা হারিয়ে গেলে
২। আপনার আইডি কার্ডের তথ্য বিশদ আকারে জানতে
৩। কোন কোম্পানি কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে তার কর্মচারীর এনআইডি কার্ড যাচাই করার ক্ষেত্রে।
৪। জমি রেজিস্টেশন করার ক্ষেত্রে

আপনার স্মার্ট কার্ড টি কখন পাবেন এবং কিভাবে?

আমরা অনেকে আছি এখনো এনআইডি কার্ড স্মার্ট কপি বা স্মার্ট এনআইডি কার্ড হাতে পাইনি।
বর্তমানে প্রায় স্মার্ট কার্ড পায়নি এমন ভোটারের সংখ্যা ৭ কোটি। না পাওয়ার অনেকগুলো কারণ বিদ্যমান।

আপনি আর যদি জানতে চান আপনার কার্ডটি অর্থাৎ স্মার্ট কার্ড টি রেডি কিনা অর্থাৎ অনলাইন থেকে ডাউনলোড করার জন্য প্রস্তুত কিনা তা জানার জন্য Smart card check এর মাধ্যমে চেক করে নিতে পারে ন। নতুন ভোটাররা অনলাইন থেকে স্মার্ট নাম্বার সহকারে অনলাইন থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

স্মার্ট কার্ড পেতে যা করবেনঃ

নতুন ভোটাররা অনলাইন ব্যবহার করে বা অনলাইনে থেকে নির্বাচনের কমিশনের ওয়েবসাইট ব্যবহার করে অনলাইন থেকে ভোটার আইডি কার্ডটি ডাউনলোড করে নিয়ে করে নিয়ে ল্যামনেট করে স্মার্ট কার্ড হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে পারেন। এখানে স্মার্ট কার্ডের সকল তথ্যই দেয়া থাকে বা দেয়া আছে।

আর যারা এখনো স্মার্ট কার্ড পাননি অর্থাৎ পুরাতন ভোটার তারা উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে আবেদন করতে পারে ন। এজন্য আপনাকে জাতীয় পরিচয় পত্র হারিয়ে গেছে বা নষ্ট হয়ে হয়ে গেছে এই মর্মে একটা থানায় জিডি প্রদান করতে হবে এবং বিকাশের মাধ্যমে অনলাইনে ফ্রি প্রদান করবেন। এরপর আপনাকে নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইট থেকে রিসুর একটি আবেদন করবেন এবং আপনার থানায় জিডি করার আবেদন ফরমটি সাবমিট করবেন এবং বিকাশের মাধ্যমে অনলাইন প্রদান করবে আবেদনটি অনুমোদন হলে আপনার স্মার্ট কার্ডটি ডাউনলোড করতে পারবেন।

স্মার্ট কার্ডের আরো অন্যান্য তথ্য জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করেন এবং প্রয়োজনে কমেন্ট সেকশনে কমেন্ট করে জানাতে পারেন ।

2 COMMENTS

  1. Nice post. I used to be checking constantly this weblog and I’m inspired!

    Very useful information specially the ultimate section 🙂
    I maintain such info much. I used to be looking for this certain information for a long time.
    Thank you and good luck.

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here